সিলেট মিরর ডেস্ক
ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২২
০১:৩২ পূর্বাহ্ন
আপডেট : ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২২
০১:৩২ পূর্বাহ্ন
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ২০২৩ সালের মধ্যে দেশের দুর্গম, পার্বত্য অঞ্চল, দ্বীপ, চর, বিল, হাওরসহ দেশের প্রতিটি জনপদে সর্বোচ্চ গতির ইন্টারনেট পৌঁছে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর। এরই ধারাবাহিকতায় ডিজিটাল বাংলাদেশ কেবল আগামী দিনের বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলাই করবে না, বাংলাদেশ চতুর্থ-পঞ্চম শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব দেবে।
তিনি দেশে স্থাপিত শক্তিশালী ও সম্প্রসারিত ডিজিটাল অবকাঠামোর সুযোগ কাজে লাগিয়ে প্রচলিত শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল দক্ষতা প্রদানে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের বিশেষ ভূমিকা গ্রহণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
মন্ত্রী আজ বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সাভারে সিটি ইউনিভার্সিটির সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টির নবীনবরণ উপলক্ষে আয়োজিত ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
ফ্যাকাল্টি অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার মো. হুমায়ুন কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সিটি ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য আহসানুল ইসলাম টিটু, বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ এবং সিটি ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ-ই-আলম বক্তৃতা করেন। এ ছাড়া দুজন নবীন শিক্ষার্থী তাঁদের অনুভূতি প্রকাশ করেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী নতুন প্রজন্মের ছেলে-মেয়েদের সোনার টুকরা, হীরার টুকরা আখ্যায়িত করে বলেন, 'আমরা ডিজিটাল অবকাঠামো তৈরি করে দিয়েছি। এই অবকাঠামোর ওপর দাঁড়িয়ে আমাদের জীবনযাপন ও শিক্ষাব্যবস্থা বদলে যাবে।' ডিজিটাল অবকাঠামো তাঁদের সহায়ক হিসেবে কাজ করবে বলে ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ করে ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশের এই অগ্রনায়ক মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা পৃথিবীতে সবার আগে বাংলাদেশ নামের আগে ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর ডিজিটাল শব্দটি যুক্ত করেছিলেন। এরপর ২০০৯ সালে ব্রিটেন, ২০১৪ সালে ভারত, ২০১৫ সালে মালদ্বীপ এবং ২০১৯ সালে পাকিস্তান ডিজিটাল শব্দটি ব্যবহার করে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আরসি-১০