সিলেট মিরর ডেস্ক
জুন ০১, ২০২১
০৬:০৮ পূর্বাহ্ন
আপডেট : জুন ০১, ২০২১
০৬:০৮ পূর্বাহ্ন
আগামী ২০২৬ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। এখানে আলাদা সার্ভিস লেন থাকবে। ছোট-বড় সেতু থাকবে ৭০টি। থাকবে পাঁচটি রেলওয়ে ওভারপাস।
বিদ্যমান মূল সড়কের উভয় পাশে ধীরগতির যান চলাচলের জন্য আলাদা সার্ভিস লেন থাকবে। সড়কে যান চলাচল করতে পারবে ৮০ কিলোমিটার গতিতে। এশীয় মহাসড়ক, বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক) করিডর, দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) করিডরসহ আঞ্চলিক সড়ক নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে এ প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
তিন বছর আগে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল নয় হাজার ৫১০ কোটি টাকা। ২০১৭ সালে চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি ব্যয় প্রস্তাব করেছিল সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা।
প্রকল্পে ভূমি উন্নয়নের কাজে ব্যয় হবে এক হাজার ৬৬৪ কোটি টাকা। মহাসড়কের ১১ দশমিক ৫৬ কিলোমিটার অর্থাৎ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ থেকে বিশ্বরোড পর্যন্ত অংশের উন্নয়ন হচ্ছে ভারতীয় ঋণ সহযোগিতায়। ২ দশমিক ৩৪ কিলোমিটার দীর্ঘ ভৈরব সেতু বাদ দেওয়া হয়েছে চলমান উন্নয়নের অংশ থেকে। এসব স্থানে মহাসড়কের উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে। ফলে ভূমির উন্নয়নে ব্যয়ও হবে বেশি। এছাড়া জমি অধিগ্রহণের ব্যয় তো আছে।
চার লেনে উন্নীতকরণের এ প্রকল্পে আগে চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি প্রস্তাব দিয়েছিল। এছাড়া বলা হয়েছিল যে, সরকারি অর্থে এ মহাসড়ক নির্মাণ হবে। শেষতক এডিবির ঋণ সহায়তায় এটির বাস্তবায়ন হচ্ছে।